Skip to content

(১) এই আইন বা বাংলাদেশে বলবৎ অন্য কোনো আইনে যাহা কিছুই থাকুক না কেন, বাংলাদেশের কোনো আইনের অধীন কোনো প্রকার ব্যাংকিং, ইনস্যুরেন্স, লিজিং, ফাইন্যান্সিং, ডাক ও ব্যাংকিং, সমবায় বা মোবাইল ফাইন্যন্সিয়াল সার্ভিসেস কার্যক্রম পরিচালনাকারী কোনো ব্যক্তি, অথবা কোনো প্রকারের আমানত (deposit) এর বিপরীতে সুদ বা মুনাফা পরিশোধকারী কোনো ব্যক্তি, অন্য কোনো নিবাসী ব্যক্তিকে কোনো প্রকারের সুদ বা মুনাফা পরিশোধ করিলে, সুদ বা মুনাফা পরিশোধের জন্য দায়িত্বপ্রাপ্ত ব্যক্তি সুদ বা মুনাফা কোনো ব্যক্তির হিসাবে ক্রেডিটের সময় অথবা সুদ বা মুনাফা পরিশোধের সময়, যাহা পূর্বে ঘটে, নিম্নবর্ণিত সারণীতে উল্লিখিত হারে উৎসে কর কর্তন করিয়া সরকারি কোষাগারে জমা প্রদান করিবেন, যথা:—

সারণী

ক্রমিক নং প্রাপকের ধরন কর কর্তনের হার
() () ()
১। ট্রাস্ট, ব্যক্তিসংঘ ও কোম্পানির ক্ষেত্রে ২০% (বিশ শতাংশ)
২। প্রাথমিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, চার্টার্ড অ্যাকাউন্টেন্ট বা কস্ট অ্যান্ড ম্যানেজমেন্ট অ্যাকাউন্টেন্ট বা চার্টার্ড সেক্রেটারীজ ইনস্টিটিউটের ক্ষেত্রে ১০% (দশ শতাংশ)
৩। ক্রমিক নং ১ ও ২ এ উল্লিখিত হয় নাই এইরূপ অন্যান্য ব্যক্তির ক্ষেত্রে ১০% (দশ শতাংশ)

 

(২) এই ধারার কোনো কিছুই নিম্নবর্ণিত ক্ষেত্রে প্রযোজ্য হইবে না, যথা:-

(ক) সরকার বা সরকারের পূর্বানুমোদনক্রমে তফসিলভুক্ত কোনো ব্যাংক কর্তৃক স্পন্সরকৃত কোনো ডিপোজিট পেনশন স্কিম হইতে উদ্ভূত কোনো সুদ বা মুনাফা; বা

(খ) বোর্ড কর্তৃক, সাধারণ বা বিশেষ আদেশ দ্বারা, অন্য কোনোভাবে কর অব্যাহতিপ্রাপ্ত কোনো নির্দিষ্ট প্রাপক বা প্রাপক শ্রেণি।

(৩) এই ধারার উদ্দেশ্যপূরণকল্পে, নাবালকের আইনানুগ অভিভাবকের রিটার্ন দাখিলের প্রমাণ নাবালকের রিটার্ন দাখিলের প্রমাণ হিসাবে গণ্য হইবে।

3 views